কারো বিবাহ অনুষ্ঠানে খাবার পরিবেশনকে করতে ঝামেলামুক্ত,খুঁজছেন এমনই আসবাব;যা নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত এবং দ্রুত পরিবেশন উপযোগী।যেখানেই স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার সাথে দ্রুত পরিবেশনের প্রয়োজনীয়তা সেখানেই চলে আসে ডিসপোজেবলের কথা।স্বাস্থ্যসম্মত নিরাপদ একই সাথে দ্রুত পরিবেশন এমন ধারনা থেকেই ডিসপোজেবলের উদ্ভব।disposable মানে নিষ্পত্তিযোগ্য ; এমন পণ্য যা ব্যবহারের পর ফেলে দেয়া হয় ।
বাংলাদেশে এটাকে ''ওয়ান-টাইম''পণ্য বা একবার ব্যবহার উপযোগী পণ্য বলে থাকে।সাধারণত disposable দামে সস্তা।কিছু disposable মূল্যে ভারী।
ডিসপোজেবল সাধারণত দুই প্রকার।
১/ক্লিনিক্যাল ডিসপোজেবল ।
২/সাধারণ ডিসপোজেবল ।
সারাবিশ্বে মেডিকেল ও সার্জিকাল ডিভাইস নির্মাতারা অনেক ডিভাইজ তৈরি করে থাকে শুধুমাত্র একবার ব্যবহারের জন্য।এর মূল কারণ সংক্রামক নিয়ন্ত্রণ।যখন কোন ক্লিনিক্যাল ডিভাইজ শুধুমাত্র একটিবার ব্যবহার হয় তখন পরবর্তী রোগীদের ঐ রোগে সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।প্রস্ততকারক সংস্থাগুলি বিভিন্ন মান ও বিধিমালা মেনে চলতে বাধ্য।তারা ডিভাইজের মান ও ব্যবহারবিধি বুঝাতে বিভিন্ন প্রতীক চিহ্ন ও সংখ্যা ব্যবহার করে থাকে।iso 15223 দ্বারা বুঝানো হয় -
এটি একটি মেডিকেল ডিভাইস।
EN 980 দ্বারা বুঝায় একক-ব্যবহার যন্ত্র ।শুধুমাত্র একবার ব্যবহার করতে হবে এটা বুঝাতে ৪৫ ডিগ্রি কোণের একটি বৃত্তের মাঝে 2 প্রতীক সংখ্যা ব্যবহার করা হয় । ক্লিনিক্যাল ডিসপোজেবল এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের অপরিহার্য অংশ।
সাধারণ ডিসপোজেবল বা ওয়ান-টাইম এর ব্যবহার সারা বিশ্বে দিনকে দিন বেড়েই চলছে।বাংলাদেশেও এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।শহর গ্রামে সবখানে এর ব্যবহার ছড়িয়ে পড়েছে।
ওয়ান-টাইম এর মূল উপাদানঃসাধারণত ওয়ান-টাইম পণ্য কাগজ ,প্লাস্টিক ,এ্যালুমিনিয়াম ,polystyrene ফেনা থেকে তৈরি হয়।
কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ঃ-
১/GPPS বা স্টাইরোফোম
২/pvc
৩/PET
৪/HIPS
৫/PP
৬/কাগজ
৭/এ্যালুমিনিয়ম
gpps দিয়ে তৈরি স্টাইরোফোমকে বাংলাদেশে থার্মোকল বা ফোমের পণ্য বলে থাকে।
স্টাইরোফোমের লাঞ্চবক্স খুবই জনপ্রিয়।
pvc কাঁচামাল দিয়ে pvc "ওয়ান টাইম" বানানো হয়।
ক্রিস্টাল কালার বা ট্রান্সপারেন্ট পণ্য তৈরিতে pvc কাঁচামাল ব্যবহৃত হয়।
pvc ওয়ান টাইমে বিশেষ করে বিভিন্ন পণ্য ডিসপ্লে করা হয়।
মালামাল ডিসপ্লেতে pvc পণ্যের চাহিদা ব্যপক।
pet ওয়ান টাইম গুণে ও বৈশিষ্টে pvc এর মত।শুধু কাঁচামালেই যা পার্থক্য।
pet. pvc কন্টিনার ,কেক বক্স
বেশ জনপ্রিয়।
hips হলো সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব ও পচনশীল।এটা তাপ সহনশীলও বটে।
একারণে কফিকাপ এবং যেসব পাত্রের তাপ সহনীয়তার প্রয়োজন
সেগুলোর বেশি ভাগই hips এ তৈরী হয় ।
hips এর কফিকাপ ও প্লেট বেশ জনপ্রিয়।
pp দিয়ে বানানো ডিসপোজেবল নরম কিন্তু সহজে ভাঙ্গে না।
ওয়াটার গ্লাস, দই গ্লাস তৈরিতে pp দানা ব্যবহার করা হয়।
কাগজের ডিসপোজেবল বাহারি রঙে রঙিন।দেখতেও
আকর্ষণীয়। ফেলে দিলে মাটির সাথে মিশে যায়।
ব্রান্ড প্রচার এর জন্য অনেকেই কাগজের কাপ ,প্লেট ব্যবহার করে থাকে।
এ্যালুমিনিয়ামে বানানো ডিসপোজেবল স্বাস্থ্য-ঝুকিমুক্ত।
এ্যালুমিনিয়াম ডিসপোতে খাবার রাখলে সেটা দীর্ঘক্ষণ গরম অথবা ঠাণ্ডা থাকে।ঠাণ্ডা খাবার ঠাণ্ডা আর গরম খবার গরম থাকে।
একারণেই চাইনিজ রেস্টুরেন্টে খাবার পার্সেলে এ্যালুমিনিয়াম বক্স ব্যবহার করে।খাবার ফ্রিজিং করতেও এ্যালুমিনিয়াম ফয়েল ব্যবহার হয়।
ডিসপোজেবল মানেই যে সেটা কেবল একবার ব্যবহার হবে এমন ধারণা ঠিক না।
কখনো কখনো এমন পণ্যকেও ডিসপোজেবল বলা হয় যা কয়েক মাস ধরে ব্যবহৃত হয়
আধবা যার ব্যবহার অনির্দিষ্টকাল ধরে চলে।
যেমন -মোটা পিপি বাটি,ডিসপোজেবল এয়ার ফিল্টার,
ওয়াশ করা যায় এমন এয়ায় ফিল্টার।
প্রচলিত কিছু ডিসপোজেবলঃ- ডায়াপার,শেভিং রেজার,কম্বস,এপরন,
টয়লেট পেপার,টিস্যু পেপার,কটন বার্ডস,প্যাড,গ্লাভস, কনডম,
প্লাস্টিক বোতল,বাম্বু চপস্টিক,এ্যালুমিনিয়াম ফয়েল,
এ্যালুমিনিয়াম ফয়েলবক্স ,প্লেট,বাটি, কাপ,প্লাস্টিকের চামচ,
ছুড়ি,কাঁটাচামচ,স্পার্ক,কাঠের চামচ,ক্যান বোতল,কন্টেইনার।
যেভাবে তৈরী করা হয়ঃ-ডিসপো বা ওয়ান টাইম তৈরী করতে প্রথমে প্লাস্টিকের শীট বানানো হয়।
পরে সেই শীট ফর্মিং করে বিভিন্ন ডিসপোর আকৃতি দেয়া হয়।
ফর্মিং এর দুইটি পদ্ধতি।
১/ভেকুয়াম ফর্মিং
২/থার্মো ফর্মিং
থার্মো ও ভেকুয়াম এর জন্য দরকার ভিন্ন ভিন্ন দু'টি মেশিন।
কোথায় পাওয়া যায়ঃ- বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ডিসপোজেবলের পাইকারি মার্কেট ঢাকার বেগম বাজারে অবস্থিত।
এছাড়াও চট্টগ্রামের রিয়াজুদ্দিন বাজারে এবং সিলেটের মহাজন পট্টিতে এর পাইকারি বাজার আছে।
গ্রামাঞ্চলে কাঁচাবাজারে ঘোষদের দোকানে ওয়ান টাইম পণ্য পাওয়া যায়।
প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানঃ-বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ডিসপোজেবল নিয়ে আসে সাত রং কুটিরশিল্প,
তারপর মাইজ ইন্ডাস্ট্রি লি.।বলতে গেলে এদের হাতেই বাংলাদেশের ওয়ান টাইম এর উদ্ভব ও বিকাশ।
ডেরিক জিপি,সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রি লি.প্রাইম পেট,ওয়াকিয়া,
আল-মোস্তফা,ব্রাদার্স,রোটেম আরো অনেক কোম্পানি পর্যায়ক্রমে বাজারে আসে।
প্রমি, জি কিউ,আর এফ এল,বেঙ্গল এর মত বৃহত্তর কোম্পানিগুলোও এখন ডিসপোজেবল নিয়ে এসেছে।
যেভাবে গ্রাহকের হাতে পৌঁছেঃ -বাংলাদেশের প্রায় সব ডিসপোজেবলই প্রথমে ঢাকার
বেগম বাজারে আসে তারপর সড়ক ও নৌপথে এগুলো দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চলে যায়।
কিছু সাংকেতিক চিহ্নঃ- ত্রিভূজ আকৃতির একটি চক্রের ভিতর 5 চিহ্ন দিয়ে বুঝানো হয় এটি pp এর তৈরী,
ত্রিভুজ চক্রের ভিতরে 1 থাকলে সেটা pet,ত্রিভুজ চক্রের ভিতরে 6 থাকলে সেটা gpps,
জনপ্রিয় কিছু ওয়ান-টাইমঃ-বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিসপো হচ্ছে ২০ এম এল কফি কাপ।
লাঞ্চবক্স এর মধ্যে ফোমের স্মল লাঞ্চবক্স=D21.
১৮০এম এল গ্লাস,২৫০এম এল গ্লাস,
১০" রাউন প্লেট,১১" রাউন প্লেট,
ফোমের ১২" প্লেট,৮০এম এল আইস কাপ।
লেখক
কামাল ইবনে আজিজ
ডিসপোজেবল ব্যবসায়ী
মালিক,আজিজ কর্পোরেশন
৭৭ বেগম বাজার,ঢাকা।
বাংলাদেশে এটাকে ''ওয়ান-টাইম''পণ্য বা একবার ব্যবহার উপযোগী পণ্য বলে থাকে।সাধারণত disposable দামে সস্তা।কিছু disposable মূল্যে ভারী।
ডিসপোজেবল সাধারণত দুই প্রকার।
১/ক্লিনিক্যাল ডিসপোজেবল ।
২/সাধারণ ডিসপোজেবল ।
সারাবিশ্বে মেডিকেল ও সার্জিকাল ডিভাইস নির্মাতারা অনেক ডিভাইজ তৈরি করে থাকে শুধুমাত্র একবার ব্যবহারের জন্য।এর মূল কারণ সংক্রামক নিয়ন্ত্রণ।যখন কোন ক্লিনিক্যাল ডিভাইজ শুধুমাত্র একটিবার ব্যবহার হয় তখন পরবর্তী রোগীদের ঐ রোগে সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।প্রস্ততকারক সংস্থাগুলি বিভিন্ন মান ও বিধিমালা মেনে চলতে বাধ্য।তারা ডিভাইজের মান ও ব্যবহারবিধি বুঝাতে বিভিন্ন প্রতীক চিহ্ন ও সংখ্যা ব্যবহার করে থাকে।iso 15223 দ্বারা বুঝানো হয় -
এটি একটি মেডিকেল ডিভাইস।
EN 980 দ্বারা বুঝায় একক-ব্যবহার যন্ত্র ।শুধুমাত্র একবার ব্যবহার করতে হবে এটা বুঝাতে ৪৫ ডিগ্রি কোণের একটি বৃত্তের মাঝে 2 প্রতীক সংখ্যা ব্যবহার করা হয় । ক্লিনিক্যাল ডিসপোজেবল এখন চিকিৎসা বিজ্ঞানের অপরিহার্য অংশ।
সাধারণ ডিসপোজেবল বা ওয়ান-টাইম এর ব্যবহার সারা বিশ্বে দিনকে দিন বেড়েই চলছে।বাংলাদেশেও এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।শহর গ্রামে সবখানে এর ব্যবহার ছড়িয়ে পড়েছে।
ওয়ান-টাইম এর মূল উপাদানঃসাধারণত ওয়ান-টাইম পণ্য কাগজ ,প্লাস্টিক ,এ্যালুমিনিয়াম ,polystyrene ফেনা থেকে তৈরি হয়।
কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ঃ-
১/GPPS বা স্টাইরোফোম
২/pvc
৩/PET
৪/HIPS
৫/PP
৬/কাগজ
৭/এ্যালুমিনিয়ম
gpps দিয়ে তৈরি স্টাইরোফোমকে বাংলাদেশে থার্মোকল বা ফোমের পণ্য বলে থাকে।
স্টাইরোফোমের লাঞ্চবক্স খুবই জনপ্রিয়।
pvc কাঁচামাল দিয়ে pvc "ওয়ান টাইম" বানানো হয়।
ক্রিস্টাল কালার বা ট্রান্সপারেন্ট পণ্য তৈরিতে pvc কাঁচামাল ব্যবহৃত হয়।
pvc ওয়ান টাইমে বিশেষ করে বিভিন্ন পণ্য ডিসপ্লে করা হয়।
মালামাল ডিসপ্লেতে pvc পণ্যের চাহিদা ব্যপক।
pet ওয়ান টাইম গুণে ও বৈশিষ্টে pvc এর মত।শুধু কাঁচামালেই যা পার্থক্য।
pet. pvc কন্টিনার ,কেক বক্স
বেশ জনপ্রিয়।
hips হলো সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব ও পচনশীল।এটা তাপ সহনশীলও বটে।
একারণে কফিকাপ এবং যেসব পাত্রের তাপ সহনীয়তার প্রয়োজন
সেগুলোর বেশি ভাগই hips এ তৈরী হয় ।
hips এর কফিকাপ ও প্লেট বেশ জনপ্রিয়।
pp দিয়ে বানানো ডিসপোজেবল নরম কিন্তু সহজে ভাঙ্গে না।
ওয়াটার গ্লাস, দই গ্লাস তৈরিতে pp দানা ব্যবহার করা হয়।
কাগজের ডিসপোজেবল বাহারি রঙে রঙিন।দেখতেও
আকর্ষণীয়। ফেলে দিলে মাটির সাথে মিশে যায়।
ব্রান্ড প্রচার এর জন্য অনেকেই কাগজের কাপ ,প্লেট ব্যবহার করে থাকে।
এ্যালুমিনিয়ামে বানানো ডিসপোজেবল স্বাস্থ্য-ঝুকিমুক্ত।
এ্যালুমিনিয়াম ডিসপোতে খাবার রাখলে সেটা দীর্ঘক্ষণ গরম অথবা ঠাণ্ডা থাকে।ঠাণ্ডা খাবার ঠাণ্ডা আর গরম খবার গরম থাকে।
একারণেই চাইনিজ রেস্টুরেন্টে খাবার পার্সেলে এ্যালুমিনিয়াম বক্স ব্যবহার করে।খাবার ফ্রিজিং করতেও এ্যালুমিনিয়াম ফয়েল ব্যবহার হয়।
ডিসপোজেবল মানেই যে সেটা কেবল একবার ব্যবহার হবে এমন ধারণা ঠিক না।
কখনো কখনো এমন পণ্যকেও ডিসপোজেবল বলা হয় যা কয়েক মাস ধরে ব্যবহৃত হয়
আধবা যার ব্যবহার অনির্দিষ্টকাল ধরে চলে।
যেমন -মোটা পিপি বাটি,ডিসপোজেবল এয়ার ফিল্টার,
ওয়াশ করা যায় এমন এয়ায় ফিল্টার।
প্রচলিত কিছু ডিসপোজেবলঃ- ডায়াপার,শেভিং রেজার,কম্বস,এপরন,
টয়লেট পেপার,টিস্যু পেপার,কটন বার্ডস,প্যাড,গ্লাভস, কনডম,
প্লাস্টিক বোতল,বাম্বু চপস্টিক,এ্যালুমিনিয়াম ফয়েল,
এ্যালুমিনিয়াম ফয়েলবক্স ,প্লেট,বাটি, কাপ,প্লাস্টিকের চামচ,
ছুড়ি,কাঁটাচামচ,স্পার্ক,কাঠের চামচ,ক্যান বোতল,কন্টেইনার।
যেভাবে তৈরী করা হয়ঃ-ডিসপো বা ওয়ান টাইম তৈরী করতে প্রথমে প্লাস্টিকের শীট বানানো হয়।
পরে সেই শীট ফর্মিং করে বিভিন্ন ডিসপোর আকৃতি দেয়া হয়।
ফর্মিং এর দুইটি পদ্ধতি।
১/ভেকুয়াম ফর্মিং
২/থার্মো ফর্মিং
থার্মো ও ভেকুয়াম এর জন্য দরকার ভিন্ন ভিন্ন দু'টি মেশিন।
কোথায় পাওয়া যায়ঃ- বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ডিসপোজেবলের পাইকারি মার্কেট ঢাকার বেগম বাজারে অবস্থিত।
এছাড়াও চট্টগ্রামের রিয়াজুদ্দিন বাজারে এবং সিলেটের মহাজন পট্টিতে এর পাইকারি বাজার আছে।
গ্রামাঞ্চলে কাঁচাবাজারে ঘোষদের দোকানে ওয়ান টাইম পণ্য পাওয়া যায়।
প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানঃ-বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ডিসপোজেবল নিয়ে আসে সাত রং কুটিরশিল্প,
তারপর মাইজ ইন্ডাস্ট্রি লি.।বলতে গেলে এদের হাতেই বাংলাদেশের ওয়ান টাইম এর উদ্ভব ও বিকাশ।
ডেরিক জিপি,সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রি লি.প্রাইম পেট,ওয়াকিয়া,
আল-মোস্তফা,ব্রাদার্স,রোটেম আরো অনেক কোম্পানি পর্যায়ক্রমে বাজারে আসে।
প্রমি, জি কিউ,আর এফ এল,বেঙ্গল এর মত বৃহত্তর কোম্পানিগুলোও এখন ডিসপোজেবল নিয়ে এসেছে।
যেভাবে গ্রাহকের হাতে পৌঁছেঃ -বাংলাদেশের প্রায় সব ডিসপোজেবলই প্রথমে ঢাকার
বেগম বাজারে আসে তারপর সড়ক ও নৌপথে এগুলো দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চলে যায়।
কিছু সাংকেতিক চিহ্নঃ- ত্রিভূজ আকৃতির একটি চক্রের ভিতর 5 চিহ্ন দিয়ে বুঝানো হয় এটি pp এর তৈরী,
ত্রিভুজ চক্রের ভিতরে 1 থাকলে সেটা pet,ত্রিভুজ চক্রের ভিতরে 6 থাকলে সেটা gpps,
জনপ্রিয় কিছু ওয়ান-টাইমঃ-বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিসপো হচ্ছে ২০ এম এল কফি কাপ।
লাঞ্চবক্স এর মধ্যে ফোমের স্মল লাঞ্চবক্স=D21.
১৮০এম এল গ্লাস,২৫০এম এল গ্লাস,
১০" রাউন প্লেট,১১" রাউন প্লেট,
ফোমের ১২" প্লেট,৮০এম এল আইস কাপ।
লেখক
কামাল ইবনে আজিজ
ডিসপোজেবল ব্যবসায়ী
মালিক,আজিজ কর্পোরেশন
৭৭ বেগম বাজার,ঢাকা।