সোমবার, ১১ মার্চ, ২০২৪

ইফতার খেজুুর প্রসঙ্গ

খেজুর আংগুল দিয়ে যেভাবে ইফতার করতে পারি,বরই দিয়েও পারি,প্রয়োজনে শুধু পানি দিয়েও ইফতার করতে পারি,ইফতারের খাদ্য যাই হোক রুজি যেন হালাল হয়। আমাদের সেহরির মাংস আর ইফতারের খেজুর নিয়ে যাদের এতো চুলকানি তারা কার ক্ষমতায় কোন উদ্দেশ্যে এসব করে,করছে, আমরা বুঝি,ভালো ভাবে বুঝি,তারা আমাদের যত বোকা ভাবুক,আমরা বুঝি।আরো বুঝবো পয়লা বৈশাখে। সব একদিন শেষ হবে ধৈর্য ধরুন। ইফতার খাওয়া সুন্নত, খাওয়ানো সুন্নত এবং অনেক সাওয়াবের কাজ। গরিবেকে ইফতার খাওয়ানো দেখলে যাদের গা জ্বলে তারা কেমন, কার বন্ধু কার শত্রু সবাই জানে।ধৈর্য ধরুন। ইসলামেরর সর্বোচ্চ বিজয় কিন্তু এই রমজান মাসেই এসেছিলো। যেই সেহরি ইফতার নিয়ে তাদের এতো মাথা ব্যাথা সেই সেহরির ইফতারকে তাদের বিরুদ্ধে হাতিয়ার বানান।দোয়া কবুলের সময়গুলোতে জালেমের বিরুদ্ধে মাজলুমের পক্ষে দোয়া চালিয়ে যান। একটা কথা চিন্তা করুন আমরা তো জাতি হিসেবে এমন ছিলাম না।আমরা কেনো এমন হলাম। চিন্তা করুন চিন্তাই আপনার পথ দেখাবে। আমি আপনাকে পুরো জাতির দায়িত্ব নিতে বলছিনা।সবাই সেটা পারেও না।আপনি শুধু আপনার পরিবারের দায়িত্ব নেন, একদিন সব আঁধার কেটে যাবে। রমজান মাস এবাদত বন্দেগীতে কাটান। রমজানুন মুবারক